কিছু বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি এবং তার ব্যবহার

বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি

বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির নাম ও ব্যবহার

১. হাইড্রোমিটার: তরলের আপেক্ষিক ঘনত্ব পরিমাপক যন্ত্র।
২. অডিওমিটার: শ্রবণশক্তি পরীক্ষা করা হয়।
৩. ব্যারোমিটার: বায়ুর চাপ মাপক যন্ত্র।
৪. ক্যালরিমিটার: তাপের পরিমাপ করা হয়।
৫. ম্যানোমিটার: গ্যাসের চাপ মাপক যন্ত্র।
৬. বেকম্যান থার্মোমিটার: এর দ্বারা তাপমাত্রার সামান্যতম পরিবর্তনকে লিপিবদ্ধ করা হয়।
৭. ক্লিনিক থার্মোমিটার: মানবদেহের তাপমাত্রা পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
৮. ফ্যাদোমিটার: সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপতে এই যন্ত্র ব্যবহৃত হয়।
৯. ডায়নামোমিটার: বৈদ্যুতিক ক্ষমতা মাপা হয়।
১০. স্পিডোমিটার: চলমান বস্তুর গতি নির্ধারণে ব্যবহার করা হয়।
১১. অ্যামমিটার: তড়িৎপ্রবাহ পরিমাপে ব্যবহৃত হয়।
১২. হাইগ্রোমিটার: বায়ুমণ্ডলের আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র।
১৩. মাইক্রোমিটার: অতি সূক্ষ্ম বস্তুর মাপ নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।
১৪. রেডিও মিটার: তাপ বিকিরণ সংক্রান্ত গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়।
১৫. ফটোমিটার: আলােকের তীব্রতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয়।
১৬. কম্পিউটার: বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ ও জটিল গণনায় ব্যবহৃত হয়।
১৭. পেরিস্কোপ: সমুদ্রের তলদেশ থেকে সমুদ্রতলের ওপর অবধি বস্তুর অবস্থান নির্ণয় করা হয়।
১৮. রেইনগেজ: বৃষ্টিপাত পরিমাপ করতে এই যন্ত্র ব্যবহৃত হয়।
১৯. অণুবীক্ষণ যন্ত্র: অত্যন্ত ক্ষুদ্রবস্তু বিবর্ধিত অবস্থায় ধরা পড়ে।
২০. পেসমেকার: হৃৎপিণ্ডের সাহায্যকারী যন্ত্র
২১. অডিওফোন: দুর্বল শ্রবণ ক্ষমতার উন্নতি করতে এই যন্ত্র ব্যবহৃত হয়।
২২. এন্ডোস্কোপ: মানুষের দেহের কোনাে ফাপা অস্ত্র সম্পর্কে পরীক্ষা করা যায়।
২৩. বায়নোকুলার: দূরের বস্তুকে বৃহৎ আকারে দেখতে পাই।
২৪. সিসমোগ্রাফ: ভূমিকম্পের তীব্রতা লিপিবদ্ধ করার যন্ত্র।
২৫. স্টেথোস্কোপ: হার্ট ও ফুসফুসের শব্দ শােনার যন্ত্র।
২৬. ভার্নিয়ার স্কেল: অতি ক্ষুদ্ৰ দৈৰ্ঘ্য মাপা হয়।
২৭. স্টবোস্কোপ: দুরত্ব ঘূর্ণায়মান বস্তুর অবস্থান নির্ণয় করা হয়।
২৮. হাইড্রোফোন: জলের মধ্যে শব্দ শ্রবণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
২৯. স্প্রিং ব্যালান্স: বস্তুর ওজন নির্ধারণ করার যন্ত্র।
৩০.টেলস্টার: মহাশূণ্যে যােগাযােগরক্ষাকারী স্যাটেলাইট।
৩১. স্ফিগমোম্যানোমিটার: রক্তচাপ মাপক যন্ত্র
৩২. অপথ্যালমোস্কোপ: চক্ষু পরীক্ষা করা হয়।
৩৩. হিমোগ্লোবিনোমিটার: হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ নির্ণয় করা হয়।
৩৪.আর্ক ইন্ডিকেটর: উদ্ভিদের কাণ্ডের দৈর্ঘ্যের বৃদ্ধির হার পরিমাপ করা হয়।
৩৫. উইনট্রোব টিউব: ESR পরিমাপ করা হয়।
৩৬. হিমোসাইটোমিটার: রক্তকোশ গণনা করা হয়।
৩৭. ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাফ ( ই. সি. জি): হৃদযন্ত্রের তড়িৎবিভব মাপক যন্ত্র।
৩৮. ইলেক্ট্রোএনসেফালোগ্রাম: মস্তিষ্কের তড়িৎবিভব মাপক যন্ত্র।
৩৯. অটো অ্যানালাইজার: রক্তের নমুনা বিশ্লেষণকারী যন্ত্র।
৪০. আলট্রাসনোগ্রাফি: বিভিন্ন অঙ্গের রােগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।
৪১. CT স্ক্যান: মস্তিষ্কের বিভিন্ন অংশের ছবি তুলতে ব্যবহৃত হয়।
৪২. ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং: বিভিন্ন অঙ্গের ছবি তুলতে ব্যবহার হয়।
৪৩. ডায়লাইজার: বৃক্কের কৃত্রিম ঝিল্লি বিশ্লেষণে ব্যবহার হয়।
৪৪. পেডোমিটার: হাঁটা পথের দূরত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র।
৪৫. পিজোমিটার: উচ্চচাপ ও সংক্ষেপণ যন্ত্র।
৪৬. পিরহেলোমিটার: সূর্যের বিকিরণ নির্ণায়ক যন্ত্র।
৪৭. ব্ল্যাক বক্স: বিমানের দুর্ঘটনা ঘটলে তার কারণ রেকর্ড করা থাকে এই বক্সে।
৪৮. ভিসকো মিটার: তরলের সান্দ্রতা পরিমাপতে এই যন্ত্র ব্যবহৃত হয়।
৪৯. রেকটিফায়ার: একটি ব্যবস্থা যার দ্বারা তড়িৎ কেবলমাত্র সম্যক দিকে প্রবাহিত হয় এবং যেটি AC তড়িৎকে DC তড়িৎতে পরিবর্তন করতে সক্ষম।
৫০. ল্যাকটোমিটার: দুধের আপেক্ষিক ঘনত্ব নির্ণয়ের যন্ত্র।
৫১. হিস্টোলজি: কলাবিদ্যা।
৫২. সিসমোগ্রাফ: ভূমিকম্পের উৎস এবং তার তীব্রতা নির্ণয় করা যায় এই যন্ত্র দ্বারা।
৫৩. সেক্সট্যান্ট: দুটি বস্তুর কৌণিক দূরত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র/ অক্ষাংশ মাপার যন্ত্র।
৫৪. হিপসোমিটার: তরলের স্ফুটনাংক নির্ণয় যন্ত্র।
৫৫. স্নিকোমিটার: ক্রিকেট বল ব্যাটে ছুঁয়েছে কিনা তা জানতে।
৫৬. স্ফেরোমিটার: ভূপৃষ্ঠ তলের পরিমাপক যন্ত্র।
৫৭. মেগাফোন: বেশি দূরত্বে শব্দ পরিবহনকারী যন্ত্র।
৫৮. বোলোমিটার: তাপ বিকিরণ পরিমাপক।
৫৯. অল্টিমিটার: এটি এক বিশেষ ধরনের অ্যানিরয়েড বায়ুমান যন্ত্র, যেটি সমুদ্র পৃষ্ঠ হতে বিভিন্ন স্থানের উচ্চতা নির্ণয় ব্যবহৃত হয়।
৬০. গ্যালভানোমিটার: বৈদ্যুতিক কারেন্ট ( তরঙ্গ) এর পরিমাপ করার যন্ত্র।
৬১. ট্রানজিস্টার: বিদ্যুৎ প্রবাহ প্রবর্ধক।
৬২. ক্যালিপার্স: সূক্ষ্ম দৈর্ঘ্য মাপার যন্ত্র।
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url